মাশরুম
মাশরুম হাজার হাজার বছর ধরে খাদ্য ও ওষুধের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যদিও এটি একটি উদ্ভিজ্জ বা ভেষজ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, এটি আসলে একটি ছত্রাক। মাশরুমের 14,000 টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র কয়েক শতাধিক ভোজ্য এবং এর মধ্যে কিছু ওষুধে ব্যবহার করা যেতে পারে। মাশরুম খাবার হিসেবে খুবই সুস্বাদু। এতে প্রায় 80-90 শতাংশ জল, খুব কম ক্যালোরি এবং কিছু ফাইবার এবং সোডিয়াম রয়েছে। অন্যান্য উদ্ভিদের মতো নয়, সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খাদ্য তৈরি করতে মাশরুমের সূর্যের আলোর প্রয়োজন হয় না। চীন ও কোরিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বেশ কিছু ধরনের ভোজ্য মাশরুম ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশেও মাশরুম আধুনিক খাদ্য হিসেবে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে।
রোগমুক্ত স্বাস্থ্য চাইলে নিয়মিত মাশরুম খান। মাশরুমের উপরোক্ত দিকগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো
- মাশরুম শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ডায়াবেটিস কমায়।
- হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
- ক্যান্সার এবং টিউমার প্রতিরোধ করে।
- হেপাটাইটিস বি এবং জন্ডিস প্রতিরোধ করে। রক্তস্বল্পতা বা রক্তের অভাব থেকে মুক্তি পান।
- হাড় ও দাঁত গঠনে কার্যকরী।
- খাবার হজমে সাহায্য করে।
- আমাশয় নিরাময় করে।
- কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
- ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
- যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং টনিক হিসেবে কাজ করে।
- স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
- চর্মরোগ প্রতিরোধ করে।
- ভাইরাসজনিত রোগ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
- হাইপার টেনশন দূর হয়।
- মেরুদণ্ড শক্তিশালী এবং মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
- যক্ষ্মা রোগীদের রাতের ঘাম বন্ধ করতে এটি উপকারী।
আপনার স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের জন্য dxn পণ্য ব্যবহার করুন। DxN পণ্যের জন্য ভিজিট করুন DxN Products